জাকারিয়া আল মামুন: ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জে বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (৯ নভেম্বর) উপজেলা বিএনপির আয়োজনে বিকাল সাড়ে ৩ টায় সরকারি কালিগঞ্জ শ্রমিক কলেজ মাঠ থেকে শুরু হয়। কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপি, পৌর বিএনপি, বিভিন্ন ইউনিয়ন বিএনপি, স্বেচ্ছাসেবক দল, যুবদল, কৃষকদল, শ্রমিকদল, ছাত্রদল, থানা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা ব্যানার ও বিভিন্ন রঙের বেলুন, ফেস্টুন ও পতাকা নিয়ে সুসজ্জিত হয়ে সভাস্থলে সমবেত হয়। এরপর বর্ণাঢ্য র্যালি পৌরসভার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে কালীগঞ্জ উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে সংক্ষিপ্ত আলোচনার মধ্য দিয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের উক্ত কর্মসূচি শেষ হয়। উপজেলা বিএনপির সভাপতি হুমায়ুন কবির মাস্টার এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান বাবলুর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সভাপতি এবং সাবেক এমপি ফজলুল হক মিলন।কালিগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উপদেষ্টার সদস্য সোলাইমান আলম।থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বিএনপি’র বিএনপি যুগ্ম সম্পাদক খাইরুল আহসান মিন্টু। কালিগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুজ্জামান খান লাভলু, পৌরসভার সাবেক মেয়র লুৎফর রহমান, কালিগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি হোসেন আরমান মাস্টারও সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম। জামালপুর কলেজ গভর্নিংবডির এডহক কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর কবির, জেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা। জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব শাওন চৌধুরী, আলমগীর হোসেন স্বপন আব্দুল বাসেত বাচ্চু সহ বিভিন্ন ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি, সেক্রেটারি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সভাপতি, সেক্রেটারি অসংখ্য নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। বাংলার এক কান্তিকালে সিপাহী জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে স্বাধীনতার ঘোষক সফল রাষ্ট্রনায়ক সার্কের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর বাংলার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে বাসায়। তিনি আমৃত্য বাংলার মানুষের জন্য কাজ করেন। শেখ মুজিবুর রহমানের ও খন্দকার মোস্তাকের অকার্যকর রাষ্ট্রকে একটি কার্যকর রাষ্ট্র হিসেবে গঠন করেন। বাকশালীশাসনের পরিবর্তে বহুদলীয় গণতন্ত্রের কায়েম করেন।