সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০২:১৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ শিরোনাম :
কাপাসিয়ায় বেড়িবাঁধে ভয়াবহ ভাঙ্গনে মুচি বাড়ি নদী গর্ভে বিলীনের পথে কালীগঞ্জে ভ্রাম্যমান আদালতের ৩জনকে অর্থদণ্ড গাজীপুরে দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিএনপির মতবিনিময় সভা যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব রেজাউল মাকছুদ জাহেদী মাধবদীতে নরসিংদী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির উদ্যোগে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদ ও আহত পরিবারকে অনুদান প্রদান বাংলাদেশ ৪র্থ শ্রেণী সরকারি কর্মচারী সমিতির মতবিনিময় সভা তিতুমীরস্থ পিরোজপুর জেলা ছাত্র কল্যাণ পরিষদের নতুন কমিটি ঘোষণা, আবু বকর সভাপতি, হেলাল উদ্দিন সাধারণ সম্পাদক এবং মেহেদী হাসান সাংগঠনিক সম্পাদক  কাপাসিয়া প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন: সভাপতি এফ এম কামাল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শামসুল হুদা লিটন মালয়েশিয়া যাওয়া কর্মীদের রেমিট্যান্সের জোয়ার! রিজার্ভের পালে হাওয়া মাধবদীতে আশিকুর রহমান পাভেল ফাউন্ডেশনের আয়োজনে অসহায়দের মধ্যে সকালের বাস্তা ও নগদ অর্থ বিতরণ 

কোনাবাড়িতে কোটি টাকার সম্পত্তি আত্মসাতের পায়তারা

কাজী মোঃ আব্দুল মান্নান / ৩৬ বার পঠিত
প্রকাশিত : বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০২৪, ৭:৪৯ অপরাহ্ণ

কোনাবাড়িতে কোটি টাকার সম্পত্তি আত্মসাতের পায়তারা

 

গাজীপুর সিটির কোনাবাড়ি আমবাগ এলাকায় সা‌‌বেক পুলিশ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন (৬০)’র মার্কেটসহ জমি প্রায় কোটি টাকার সম্পত্তি আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে তারই আত্মীয় দেওয়ান আব্দুস সামাদের বিরুদ্ধে। প্রশাসনের নিকট দখলদার আব্দুস সামাদের হাত থেকে জমি ও মার্কেট উদ্ধারের দাবি জানান সাবেক এই পুলিশ কর্মকর্তা।

ভুক্তভোগী সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন এই প্রতিবেদককে জানান, ১৯৮৯ সালে কোনাবাড়ি আমবাগ এলাকার বাসিন্দা ও আমার ভায়রা দেওয়ান আব্দুস সামাদ আজাদের কাছ থেকে ৫ (পাঁচ) হাজার টাকার বিনিময়ে আমি ০৫-শতাংশ জমি ক্রয় করি। পরবর্তীতে চাকরি সুবাদে প্রায়ই সময় বিভিন্ন এলাকায় পোস্টিং থাকায় আমি আমার নামে জমির সাব-কবলা রেজিস্ট্রি করে দেওয়ান আব্দুস সামাদকে ঐ জমি দেখাশোনা করার দায়িত্ব দেই। আমি চাকুরীতে থাকালিন সময় (২০০৩) সালে ঐ জমিতে একটি মার্কেট নির্মাণ করি এবং এই মার্কেটের দায়িত্বও আমার ভায়রা দেওয়ান আব্দুস সামাদকে দেই। তিনি যথারীতি নিয়ম অনুযায়ী আমাকে ভাড়া দিতে থাকেন। কিন্তু হঠাৎ করে দেওয়ান আব্দুস সামাদ আজাদ আমাকে (২০১০) সালের পরে ঐ মার্কেটের ভাড়া এবং ভোগ দখল থেকে বিরত রাখেন।

তিনি আরও বলেন, সে আমার আত্মীয় হওয়ায় তার থেকে জমি নিয়ে তাকেই দেখাশোনার দায়িত্ব দিয়ে এখন আমি ভিটামাটি ছাড়া। আমি জমি ও মার্কেটে ভোগ-দখলে যেতে চাইলে সে আমাকে বিভিন্ন ভাবে হুমকি-ধামকি দিতে থাকে।
এ ব্যাপারে একাধিক বার মীমাংসা করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন সাবেক ১০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর খলিলুর রহমান, দেলোয়ার হোসেন দুলাল ও আক্কাস আলী।

সংবাদটি শেয়ার করুন :


এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এক ক্লিকে বিভাগের খবর